ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার vs. নেটস্কেপ এবং ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার vs. ফায়ারফক্স এর মাঝে ব্রাউজার যুদ্ধের পর অবস্থা যখন প্রায় অনেকটাই স্থিতিশীল, ঠিক তখনই পটভূমিতে গুগল ক্রোমের প্রবেশ।
১০ বছর আগে যখন পিয়ার – টু – পিয়ার ফাইল শেয়ারিং শুরু হয় তখন এটা নানা রকম সীমাবদ্ধতায় আটক ছিল। কিন্তু এখন ইন্টারনেট ট্রাফিকের বেশিরভাগ অংশই ব্যবহার হয় টরেন্ট প্রটোকলের মাধ্যমে।
আমার আগের পোস্টে লিখেছিলাম কিভাবে একটা উইন্ডোজ মেশিনকে সম্পূর্ণরুপে প্রতিস্থাপনযোগ্য একটা লিনাক্স মেশিন প্রস্তুত করা যায়। পোস্ট বেশি লম্বা হয়ে যাওয়ায় ওখানে শেষ করতে পারিনি। এই কাজে কোন এপসগুলো দরকার হবে আগের পোস্টে তার একটা লিস্ট দিয়েছিলাম।
পারফেক্ট! নাহ, পারফেক্ট কোন কিছুই হয় না দুনিয়াতে। যাই হোক আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে একটি পরিপূর্ণ লিনাক্স মিন্ট মেশিন সেটআপ দিবেন, যা উইন্ডোজকে সম্পূর্ণরুপে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম। উইন্ডোজে আপনি যে সব সফটওয়্যার ব্যবহার করেন তার পূর্ণ বিকল্প থাকবে এতে।
বিভিন্ন সময়ে অনলাইন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের কথা শোনা যায় যেখানে সামান্য বিনিয়োগ করে অধিক পরিমানে লভ্যাংশ দেওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়। আসলে কিছু দিন পরে দেখা যায় হায় হায় কোম্পানী। আর ক্ষতিগ্রস্থ হয় আম জনতা। এই আমার পরিচিত এক ছোটভাই আছে যে ভিসারেভ নামে এক অনলাইন প্রতিষ্ঠানে লাখ টাকা বিনিয়োগ করে এখন হাপিতেষ করে বেড়াচ্ছে।
আজকের দিনে ইন্সট্যান্ট মেসেঞ্জার আমাদের অনলাইন জীবনের অন্যতম এক অনুষঙ্গ হয়ে দাড়িয়েছে। বিনাখরচে মুহূর্তে যোগাযোগের জন্য এর সাথে আর কিছুর তুলনা হয়না। আমরা সবাই যোগাযোগের প্রয়োজনে অনেকটা বাধ্য হয়েই একাধিক মেসেঞ্জার আইডি ব্যবহার করি।